Tuesday, 12 July 2016
Monday, 11 July 2016
A comparative analysis between classical theory of Incarnation and Darwin’s theory of Evolution
A
comparative analysis between classical theory of Incarnation and Darwin’s
theory of Evolution
Jubaraj
Braja Kishore goswami
President,
BijoyKrishna Seva Samiti
Shantipur,
Nadia, W.B.
A philosopher observes
something with the scientific point of view while a spiritually learned man
observes the same in the light of meditation. According to the scientists the
periodical change of incarnation is found surprisingly scientific. Sitting on a
lonely lane of Kent in England, Darwin discovered the theory of evolution which
is quite similar with classical theory of Ten Incarnations. Darwin’s theory of
evolution one day brought a revolution in the world which got its ultimate
victory in fag end of 19th century when scientific discussions in
various perspectives got its momentum. Philosophy says men evolved from its lower
classes of animals through the process of evolution just like in the theory of
incarnation there evolved the amphibians from the mixture of water molecules
and earth molecules after the universal dissolution. In the beginning, when
entire world was submerged, then there is the advent of ‘Matsavatar’, i.e.,
incarnation in the form of fish because according to the natural law, no other
animals except the fishes can exist in the marine. Thereafter, with the mixture
of water and soil, the earth developed an intermediate stage between water and
land, then we get the appearance of ‘Kurmavatar’, i.e., suitable to live both in
water as well as on land. With the production of land when everywhere was
surrounded by forest (irrigation of land increases its fertility), then we get
the incarnation suitable for that atmospheric condition in the form of ‘Baraha’
having teeth and horn. After that the incarnation of ‘Nrisinha’, i.e.,50% man
and 50% beast – suitable for the fourth stage of earth’s development. Men
started to evolve after ‘Bamanavatar’. Although in this stage men didnot attain
physical and mental completedness yet in this stage this ‘Bamanvatar’ captured
heaven, land and underneath. Here it is to be noted that the capture of three
phases of the world is done by the ‘Bamanavatar’ is not in the form of his size
but by his wisdom and self power. ‘Parshuram’ was a complete men in size, shape
and in nature who made the world free from the ‘Kshatriyas’ (class of warriors)
to set the Brahmin as the lord of the world. The attempt what is made by the
ancient sages like Basista, Agasta, Jamadagni etc. was fruitful in the time of
Parshuram as the Incarnation. But in the preliminary stage, due to lack of self
power or knowledge man was 50% irrational which is clearly indicated in time of
Parshuram as the Incarnation. The extrimity of human civilization was in the
time of ‘Ramachandra’. According to scientific theory of Evolution, the ancient
theory of Incarnation is completely examined and proven which establishes the
fact that spiritual science with material science – knowledge of verses with scientific
intelligence is quite un contradictory. Today in the living age of material
science if the glorious verses of the Hindus be analysed then ‘Lila’ (act of
play) and theory of Incarnation is true – the decision long lasts in the
arguments and debates. Darwin’s theory of natural selection - evolution of men
from the animal and gradual development of human mentality, logical and
spiritual development of human mind also Incarnation theory of the Hindus,
these two are clearly found to be inter-related.
N.B. All the respected
viewers are requested to add their valuable suggestions as well as may
directly contact for the improvisation and covering more other issues. Contact
: 09854551368
Monday, 4 July 2016
রথ যাত্রার ইতিকথা
রথ যাত্রার ইতিকথা
k¤hl¡S
nË£ hËS¢Lnl Nü¡j£ (Jubaraj Sri Braja Kishore Goswami)
রথ শব্দটি বলতেই আমাদের মনে ভেসে ওঠে পুরীর জগন্নাথদেবের রথযাত্রার ছবি।
প্রাচীন ভারতীয় গ্রন্থ ‘ব্রহ্মাণ্ডপুরাণ’ ও ‘পদ্মপুরাণে’ও এই রথযাত্রার
উল্লেখ পাওয়া যায়। পদ্মপুরাণে বলা হয়েছে যে আষাঢ় মাসের শুক্লা
দ্বিতীয়া তিথিতে রথযাত্রা অনুষ্ঠান শুরু করে শুক্লা একাদশীর দিন
পূর্ণযাত্রা বা উল্টোরথ অনুষ্ঠিত হবার কথা। পুরীর জগন্নাথদেবের রথযাত্রাও
প্রতি বছর আষাঢ় মাসের শুক্লা দ্বিতীয়া তিথিতেই অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে। যদিও
আষাঢ় মাসের পুষ্যানক্ষত্রযুক্ত শুক্লা দ্বিতীয়া তিথিতেই রথযাত্রা
অনুষ্ঠিত হওয়ার নিয়ম। কিন্তু প্রতি বছর তো আর পুষ্যানক্ষত্রের সঙ্গে
আষাঢ় মাসের শুক্লা দ্বিতীয়া তিথির যোগ হয় না, তাই কেবল ওই শুক্লা
দ্বিতীয়া তিথিতেই রথযাত্রা শুরু হয়ে থাকে। তবে কখনও এই তিথির সঙ্গে
পুষ্যানক্ষত্রের যোগ হলে সেটি হয় একটি বিশেষ যোগ-সম্পন্ন রথযাত্রা।
পদ্মপুরাণে উল্লেখিত রথযাত্রায় শ্রীবিষ্ণুর মূর্তিকে রথারোহণ করানোর কথা
বলা হয়েছে। আর পুরীর জগন্নাথদেবের মূর্তি যে শ্রীকৃষ্ণ তথা শ্রীবিষ্ণুরই
আর একটি রূপ তা সকলেই স্বীকার করেন। তবে স্কন্দপুরাণে কিন্তু প্রায়
সরাসরিভাবে জগন্নাথদেবের রথযাত্রার কথা রয়েছে। সেখানে ‘পুরুষোত্তম ক্ষেত্র
মাহাত্ম্য’ কথাটি উল্লেখ করে মহর্ষি জৈমিনি রথের আকার, সাজসজ্জা, পরিমাপ
ইত্যাদির বর্ণনা দিয়েছেন। ‘পুরুষোত্তম ক্ষেত্র’ বা ‘শ্রীক্ষেত্র’ বলতে
পুরীকেই বোঝায়। অতএব দেখা যাচ্ছে যে সেই পুরাণের যুগেও এই রথযাত্রার
প্রচলন ছিল।
পুরীর জগন্নাথদেবের রথযাত্রা
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
‘উৎকলখণ্ড’ এবং ‘দেউল তোলা’ নামক ওড়িশার প্রাচীন পুঁথিতে জগন্নাথদেবের রথযাত্রার ইতিহাস প্রসঙ্গে বলা হয়েছে যে এই রথযাত্রার প্রচলন হয়েছিল প্রায় সত্যযুগে। সে সময় আজকের ওড়িশার নাম ছিল মালবদেশ। সেই মালবদেশের অবন্তীনগরী রাজ্যে ইন্দ্রদ্যুম্ন নামে সূর্যবংশীয় এক পরম বিষ্ণুভক্ত রাজা ছিলেন, যিনি ভগবান বিষ্ণুর এই জগন্নাথরূপী মূর্তির রথযাত্রা শুরু করার স্বপ্নাদেশ পেয়েছিলেন। পরবর্তিকালে রাজা ইন্দ্রদ্যুম্ন পুরীর এই জগন্নাথ মন্দির নির্মাণ ও রথযাত্রার প্রচলন করেন।প্রচলিত কাহিনি অনুসারে, কৃষ্ণ তাঁর ভক্ত রাজা ইন্দ্রদ্যুম্নের সম্মুখে আবিভূর্ত হয়ে পুরীর সমুদ্রতটে ভেসে আসা একটি কাষ্ঠখণ্ড দিয়ে তাঁর মূর্তি নির্মাণের আদেশ দেন। মূর্তিনির্মাণের জন্য রাজা একজন উপযুক্ত কাষ্ঠশিল্পীর সন্ধান করতে থাকেন। তখন এক রহস্যময় বৃদ্ধ ব্রাহ্মণ কাষ্ঠশিল্পী তাঁর সম্মুখে উপস্থিত হন এবং মূর্তি নির্মাণের জন্য কয়েকদিন সময় চেয়ে নেন। সেই কাষ্ঠশিল্পী রাজাকে জানিয়ে দেন মূর্তি নির্মাণকালে কেউ যেন তাঁর কাজে বাধা না দেন। বন্ধ দরজার আড়ালে শুরু হয় কাজ। রাজা ও রানি সহ সকলেই নির্মাণকাজের ব্যাপারে অত্যন্ত আগ্রহী হয়ে ওঠেন। প্রতিদিন তাঁরা বন্ধ দরজার কাছে যেতেন এবং শুনতে পেতেন ভিতর থেকে খোদাইয়ের আওয়াজ ভেসে আসছে। ৬-৭ দিন বাদে যখন রাজা বাইরে দাঁড়িয়েছিলেন এমন সময় আওয়াজ বন্ধ হয়ে যায়। অত্যুৎসাহী রানি কৌতুহল সংবরণ করতে না পেরে দরজা খুলে ভিতরে প্রবেশ করেন। দেখেন মূর্তি তখনও অর্ধসমাপ্ত এবং কাষ্ঠশিল্পী অন্তর্ধিত। এই রহস্যময় কাষ্ঠশিল্পী ছিলেন দেবশিল্পী বিশ্বকর্মা। মূর্তির হস্তপদ নির্মিত হয়নি বলে রাজা বিমর্ষ হয়ে পড়েন। কাজে বাধাদানের জন্য অনুতাপ করতে থাকেন। তখন দেবর্ষি নারদ তাঁর সম্মুখে আবির্ভূত হন। নারদ রাজাকে সান্ত্বনা দিয়ে বলেন এই অর্ধসমাপ্ত মূর্তি পরমেশ্বরের এক স্বীকৃত স্বরূপ।
বৌদ্ধযুগেও জগন্নাথদেবের রথযাত্রার অনুরূপ, রথে বুদ্ধদেবের মূর্তি স্থাপন করে রথযাত্রার প্রচলন ছিল। বিখ্যাত চিন পর্যটক ফা হিয়ান খ্রিস্টীয় পঞ্চম শতকে তৎকালীন মধ্য এশিয়ার খোটান নামক স্থানের যে বুদ্ধ রথযাত্রার বর্ণনা করেছেন তা অনেকাংশে পুরীর জগন্নাথদেবের রথযাত্রার সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ। ফা হিয়ানের বিবরণ অনুযায়ী ত্রিশ ফুট উঁচু চার চাকার একটি রথকে বিভিন্ন রত্ন, অলঙ্কার ও বস্ত্রে সুন্দরভাবে সাজানো হত। রথটির চার পাশে থাকত নানা দেবদেবীর মূর্তি। মাঝখানে স্থাপন করা হত বুদ্ধদেবের মূর্তি। এর পর সেই দেশের রাজা তাঁর মুকুট খুলে রেখে খালি পায়ে রথের সামনে এসে নতমস্তকে বুদ্ধদেবের উদ্দেশে পুষ্পাঞ্জলি দেওয়ার পর মহাসমারোহে রথযাত্রা শুরু হত। পুরীর জগন্নাথদেবের রথযাত্রায় আজও আমরা দেখে থাকি যে প্রতি বছর রথযাত্রার উদ্বোধন করেন সেখানকার রাজা।
রাজত্ব না থাকলেও বংশ পরম্পরাক্রমে পুরীর রাজপরিবার আজও আছে। ওই রাজপরিবারের নিয়ম অনুসারে যিনি রাজা উপাধি প্রাপ্ত হন, তিনি অর্থাৎ পুরীর রাজা জগন্নাথ, বলভদ্র ও সুভদ্রাদেবীর পর পর তিনটি রথের সামনে এসে পুষ্পাঞ্জলি প্রদান ও সোনার ঝাড়ু দিয়ে রথের সম্মুখভাগ ঝাঁট দেওয়ার পরই পুরীর রথের রশিতে টান পড়ে। শুরু হয় জগন্নাথদেবের রথযাত্রা।
উদ্বোধন অনুষ্ঠানের মতোই ফা হিয়ান বর্ণিত খোটানের বুদ্ধ রথযাত্রার সময়ের হিসাব করলে দেখা যায় যে সেটি পুরীর জগন্নাথদেবের রথযাত্রার মতোই আষাঢ় মাসে অনুষ্ঠিত হত। এ ছাড়া ফা হিয়েন ভারতে এসে পাটলিপুত্র নগরীতে কুড়িটি রথের এক বিশাল বুদ্ধ-রথযাত্রা দেখবার কথাও লিপিবদ্ধ করে গেছেন। প্রসঙ্গত উল্লেখযোগ্য এই যে, জগন্নাথদেবের রূপকে যেমন বিষ্ণুরই আর একটি রূপ বলে মানা হয় তেমনই বুদ্ধদেবকেও বিষ্ণুর দশ অবতারের নবম অবতার রূপে গণ্য করা হয়। জগন্নাথ মন্দিরের গায়ে যে দশাবতারের মূর্তি খোদিত আছে সেখানেও নবম অবতাররূপে বুদ্ধদেবের মূর্তি রয়েছে।
পুরীর রথযাত্রা উৎসব হচ্ছে বড় ভাই বলরাম বা বলভদ্র ও বোন সুভদ্রাকে সঙ্গে নিয়ে শ্রীকৃষ্ণের বৃন্দাবন যাত্রার স্মারক। তিন জনের জন্য আলাদা আলাদা তিনটি রথ। রথযাত্রা উৎসবের মূল দর্শনীয় হল এই রথ তিনটি। প্রথমে যাত্রা শুরু করে বড় ভাই বলভদ্রের রথ। এই রথের নাম তালধ্বজ। রথটির চোদ্দোটি চাকা। উচ্চতা ৪৪ ফুট। রথের আবরণের রঙ নীল। তারপর যাত্রা করে সুভদ্রার রথ। রথের নাম দর্পদলন। উচ্চতা প্রায় ৪৩ ফুট। এই রথের মোট বারোটি চাকা। যেহেতু রথটির ধ্বজা বা পতাকায় পদ্মচিহ্ন আঁকা রয়েছে তাই রথটিকে পদ্মধ্বজও বলা হয়ে থাকে। রথের আবরণের রঙ লাল। সবশেষে থাকে জগন্নাথদেবের রথ। রথটির নাম নন্দীঘোষ। পতাকায় কপিরাজ হনুমানের মূর্তি আঁকা রয়েছে তাই এই রথের আর একটি নাম কপিধ্বজ। রথটির উচ্চতা ৪৫ ফুট। এতে ষোলোটি চাকা আছে। প্রতিটি চাকার ব্যাস সাত ফুট। রথটির আবরণের রঙ হলুদ। তিনটি রথের আবরণীর রঙ আলাদা হলেও প্রতিটি রথের উপরিভাগের রঙ লাল।
এই ভাবে রথ তিনটি সমুদ্রোপকূলবর্তী জগন্নাথ মন্দির থেকে প্রায় দু’মাইল দূরে গুণ্ডিচা মন্দিরের উদ্দেশে যাত্রা শুরু করে। সেখানে সাত দিন থাকার পর আবার উল্টোরথ অর্থাৎ জগন্নাথ মন্দিরে ফিরে আসা। এখন তিনটি রথ ব্যবহৃত হলেও আজ থেকে সাতশো বছর আগে রথযাত্রার যাত্রাপথ দুটিভাগে বিভক্ত ছিল। আর সেই দুটি ভাগে তিনটি-তিনটি করে মোট ছটি রথ ব্যবহৃত হত। কেননা সে সময় জগন্নাথ মন্দির থেকে গুণ্ডিচা আসার পথটির মাঝখান দিয়ে বয়ে যেত এক প্রশস্ত নালা। নাম ছিল বলাগুণ্ডি নালা। তাই জগন্নাথ মন্দির থেকে তিনটি রথ বলাগুণ্ডি নালার পার পর্যন্ত এলে পরে জগন্নাথ, বলভদ্র ও সুভদ্রার মূর্তি রথ থেকে নামিয়ে নালা পার করে অপর পারে অপেক্ষমাণ অন্য তিনটি রথে বসিয়ে ফের যাত্রা শুরু হত। ১২৮২ খ্রিস্টাব্দে রাজা কেশরী নরসিংহ পুরীর রাজ্যভার গ্রহণের পর তাঁর রাজত্বকালের কোনও এক সময়ে এই বলাগুণ্ডি নালা বুজিয়ে দেন। সেই থেকে পুরীর রথযাত্রায় তিনটি রথ।
জগন্নাথ পুরীর রথযাত্রা সম্পর্কে কিছু অজানা তথ্যঃ
♠. প্রতি বছর পুরীতে আষাঢ় শ্রাবণ মাসের শুক্ল পক্ষের দ্বিতীয় দিন পালিত হয় এই রথযাত্রা উৎসব।
♠. এই উৎসবকে বলা হয় Festival of Chariot.
♠. প্রতি বছর নতুন করে পূর্বের অনুরুপ রথ তৈরি করা হয়।
♠. যাঁরা রথ তৈরি করেন তাঁরা বংশানুক্রমিক ভাবে বছরের পর বছর রথ তৈরি করেই চলেছেন।
♠. তাঁরা রথ তৈরির সময় কখনও মেজারিং টেপ ব্যবহার করেন না। সবসময় অঙ্গুলের মাপ ব্যবহার করেন।
♠. আজ পর্যন্ত এমন কোন দিন হয়নি যেদিন পুরীতে বৃষ্টি হয়নি। জয় জগন্নাথ।
♠. রথ তিনটিতে লাল এবং হলুদ কালারের সমন্বয় অবশ্যই থাকতে হবে।
♠. জগন্নাথ দেবের রথ ৪৫x৪৫ ফুট।
♠. এটি বিশ্বের সর্বাধিক পরিমানে গন জমায়েত। আর যে বছরগুলোতে নব কলেবর হয় সে বছরগুলোতে লোক সমাগম দ্বিগুণ বেড়ে যায়।
♠. এই রথযাত্রার রুপকার আমাদের নয়নের মনি, আমাদের পরম প্রেম ধন শ্রী চৈতন্য মহাপ্রভু। জগন্নাথ দেব হলেন ভগবান শ্রীকৃষ্ণেরই একটি রুপ। আর তাইতো, বাসুদেব ষোষ বলে করি জোড় হাত, যেই গৌর সেই কৃষ্ণ সেই জগন্নাথ।।
♠. এই উৎসবকে বলা হয় Festival of Chariot.
♠. প্রতি বছর নতুন করে পূর্বের অনুরুপ রথ তৈরি করা হয়।
♠. যাঁরা রথ তৈরি করেন তাঁরা বংশানুক্রমিক ভাবে বছরের পর বছর রথ তৈরি করেই চলেছেন।
♠. তাঁরা রথ তৈরির সময় কখনও মেজারিং টেপ ব্যবহার করেন না। সবসময় অঙ্গুলের মাপ ব্যবহার করেন।
♠. আজ পর্যন্ত এমন কোন দিন হয়নি যেদিন পুরীতে বৃষ্টি হয়নি। জয় জগন্নাথ।
♠. রথ তিনটিতে লাল এবং হলুদ কালারের সমন্বয় অবশ্যই থাকতে হবে।
♠. জগন্নাথ দেবের রথ ৪৫x৪৫ ফুট।
♠. এটি বিশ্বের সর্বাধিক পরিমানে গন জমায়েত। আর যে বছরগুলোতে নব কলেবর হয় সে বছরগুলোতে লোক সমাগম দ্বিগুণ বেড়ে যায়।
♠. এই রথযাত্রার রুপকার আমাদের নয়নের মনি, আমাদের পরম প্রেম ধন শ্রী চৈতন্য মহাপ্রভু। জগন্নাথ দেব হলেন ভগবান শ্রীকৃষ্ণেরই একটি রুপ। আর তাইতো, বাসুদেব ষোষ বলে করি জোড় হাত, যেই গৌর সেই কৃষ্ণ সেই জগন্নাথ।।
Subscribe to:
Posts (Atom)