JOYOTU GOSWAMI PRAVU
Tuesday 12 July 2016
Monday 11 July 2016
A comparative analysis between classical theory of Incarnation and Darwin’s theory of Evolution
A
comparative analysis between classical theory of Incarnation and Darwin’s
theory of Evolution
Jubaraj
Braja Kishore goswami
President,
BijoyKrishna Seva Samiti
Shantipur,
Nadia, W.B.
A philosopher observes
something with the scientific point of view while a spiritually learned man
observes the same in the light of meditation. According to the scientists the
periodical change of incarnation is found surprisingly scientific. Sitting on a
lonely lane of Kent in England, Darwin discovered the theory of evolution which
is quite similar with classical theory of Ten Incarnations. Darwin’s theory of
evolution one day brought a revolution in the world which got its ultimate
victory in fag end of 19th century when scientific discussions in
various perspectives got its momentum. Philosophy says men evolved from its lower
classes of animals through the process of evolution just like in the theory of
incarnation there evolved the amphibians from the mixture of water molecules
and earth molecules after the universal dissolution. In the beginning, when
entire world was submerged, then there is the advent of ‘Matsavatar’, i.e.,
incarnation in the form of fish because according to the natural law, no other
animals except the fishes can exist in the marine. Thereafter, with the mixture
of water and soil, the earth developed an intermediate stage between water and
land, then we get the appearance of ‘Kurmavatar’, i.e., suitable to live both in
water as well as on land. With the production of land when everywhere was
surrounded by forest (irrigation of land increases its fertility), then we get
the incarnation suitable for that atmospheric condition in the form of ‘Baraha’
having teeth and horn. After that the incarnation of ‘Nrisinha’, i.e.,50% man
and 50% beast – suitable for the fourth stage of earth’s development. Men
started to evolve after ‘Bamanavatar’. Although in this stage men didnot attain
physical and mental completedness yet in this stage this ‘Bamanvatar’ captured
heaven, land and underneath. Here it is to be noted that the capture of three
phases of the world is done by the ‘Bamanavatar’ is not in the form of his size
but by his wisdom and self power. ‘Parshuram’ was a complete men in size, shape
and in nature who made the world free from the ‘Kshatriyas’ (class of warriors)
to set the Brahmin as the lord of the world. The attempt what is made by the
ancient sages like Basista, Agasta, Jamadagni etc. was fruitful in the time of
Parshuram as the Incarnation. But in the preliminary stage, due to lack of self
power or knowledge man was 50% irrational which is clearly indicated in time of
Parshuram as the Incarnation. The extrimity of human civilization was in the
time of ‘Ramachandra’. According to scientific theory of Evolution, the ancient
theory of Incarnation is completely examined and proven which establishes the
fact that spiritual science with material science – knowledge of verses with scientific
intelligence is quite un contradictory. Today in the living age of material
science if the glorious verses of the Hindus be analysed then ‘Lila’ (act of
play) and theory of Incarnation is true – the decision long lasts in the
arguments and debates. Darwin’s theory of natural selection - evolution of men
from the animal and gradual development of human mentality, logical and
spiritual development of human mind also Incarnation theory of the Hindus,
these two are clearly found to be inter-related.
N.B. All the respected
viewers are requested to add their valuable suggestions as well as may
directly contact for the improvisation and covering more other issues. Contact
: 09854551368
Monday 4 July 2016
রথ যাত্রার ইতিকথা
রথ যাত্রার ইতিকথা
k¤hl¡S
nË£ hËS¢Lnl Nü¡j£ (Jubaraj Sri Braja Kishore Goswami)
রথ শব্দটি বলতেই আমাদের মনে ভেসে ওঠে পুরীর জগন্নাথদেবের রথযাত্রার ছবি।
প্রাচীন ভারতীয় গ্রন্থ ‘ব্রহ্মাণ্ডপুরাণ’ ও ‘পদ্মপুরাণে’ও এই রথযাত্রার
উল্লেখ পাওয়া যায়। পদ্মপুরাণে বলা হয়েছে যে আষাঢ় মাসের শুক্লা
দ্বিতীয়া তিথিতে রথযাত্রা অনুষ্ঠান শুরু করে শুক্লা একাদশীর দিন
পূর্ণযাত্রা বা উল্টোরথ অনুষ্ঠিত হবার কথা। পুরীর জগন্নাথদেবের রথযাত্রাও
প্রতি বছর আষাঢ় মাসের শুক্লা দ্বিতীয়া তিথিতেই অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে। যদিও
আষাঢ় মাসের পুষ্যানক্ষত্রযুক্ত শুক্লা দ্বিতীয়া তিথিতেই রথযাত্রা
অনুষ্ঠিত হওয়ার নিয়ম। কিন্তু প্রতি বছর তো আর পুষ্যানক্ষত্রের সঙ্গে
আষাঢ় মাসের শুক্লা দ্বিতীয়া তিথির যোগ হয় না, তাই কেবল ওই শুক্লা
দ্বিতীয়া তিথিতেই রথযাত্রা শুরু হয়ে থাকে। তবে কখনও এই তিথির সঙ্গে
পুষ্যানক্ষত্রের যোগ হলে সেটি হয় একটি বিশেষ যোগ-সম্পন্ন রথযাত্রা।
পদ্মপুরাণে উল্লেখিত রথযাত্রায় শ্রীবিষ্ণুর মূর্তিকে রথারোহণ করানোর কথা
বলা হয়েছে। আর পুরীর জগন্নাথদেবের মূর্তি যে শ্রীকৃষ্ণ তথা শ্রীবিষ্ণুরই
আর একটি রূপ তা সকলেই স্বীকার করেন। তবে স্কন্দপুরাণে কিন্তু প্রায়
সরাসরিভাবে জগন্নাথদেবের রথযাত্রার কথা রয়েছে। সেখানে ‘পুরুষোত্তম ক্ষেত্র
মাহাত্ম্য’ কথাটি উল্লেখ করে মহর্ষি জৈমিনি রথের আকার, সাজসজ্জা, পরিমাপ
ইত্যাদির বর্ণনা দিয়েছেন। ‘পুরুষোত্তম ক্ষেত্র’ বা ‘শ্রীক্ষেত্র’ বলতে
পুরীকেই বোঝায়। অতএব দেখা যাচ্ছে যে সেই পুরাণের যুগেও এই রথযাত্রার
প্রচলন ছিল।
পুরীর জগন্নাথদেবের রথযাত্রা
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
‘উৎকলখণ্ড’ এবং ‘দেউল তোলা’ নামক ওড়িশার প্রাচীন পুঁথিতে জগন্নাথদেবের রথযাত্রার ইতিহাস প্রসঙ্গে বলা হয়েছে যে এই রথযাত্রার প্রচলন হয়েছিল প্রায় সত্যযুগে। সে সময় আজকের ওড়িশার নাম ছিল মালবদেশ। সেই মালবদেশের অবন্তীনগরী রাজ্যে ইন্দ্রদ্যুম্ন নামে সূর্যবংশীয় এক পরম বিষ্ণুভক্ত রাজা ছিলেন, যিনি ভগবান বিষ্ণুর এই জগন্নাথরূপী মূর্তির রথযাত্রা শুরু করার স্বপ্নাদেশ পেয়েছিলেন। পরবর্তিকালে রাজা ইন্দ্রদ্যুম্ন পুরীর এই জগন্নাথ মন্দির নির্মাণ ও রথযাত্রার প্রচলন করেন।প্রচলিত কাহিনি অনুসারে, কৃষ্ণ তাঁর ভক্ত রাজা ইন্দ্রদ্যুম্নের সম্মুখে আবিভূর্ত হয়ে পুরীর সমুদ্রতটে ভেসে আসা একটি কাষ্ঠখণ্ড দিয়ে তাঁর মূর্তি নির্মাণের আদেশ দেন। মূর্তিনির্মাণের জন্য রাজা একজন উপযুক্ত কাষ্ঠশিল্পীর সন্ধান করতে থাকেন। তখন এক রহস্যময় বৃদ্ধ ব্রাহ্মণ কাষ্ঠশিল্পী তাঁর সম্মুখে উপস্থিত হন এবং মূর্তি নির্মাণের জন্য কয়েকদিন সময় চেয়ে নেন। সেই কাষ্ঠশিল্পী রাজাকে জানিয়ে দেন মূর্তি নির্মাণকালে কেউ যেন তাঁর কাজে বাধা না দেন। বন্ধ দরজার আড়ালে শুরু হয় কাজ। রাজা ও রানি সহ সকলেই নির্মাণকাজের ব্যাপারে অত্যন্ত আগ্রহী হয়ে ওঠেন। প্রতিদিন তাঁরা বন্ধ দরজার কাছে যেতেন এবং শুনতে পেতেন ভিতর থেকে খোদাইয়ের আওয়াজ ভেসে আসছে। ৬-৭ দিন বাদে যখন রাজা বাইরে দাঁড়িয়েছিলেন এমন সময় আওয়াজ বন্ধ হয়ে যায়। অত্যুৎসাহী রানি কৌতুহল সংবরণ করতে না পেরে দরজা খুলে ভিতরে প্রবেশ করেন। দেখেন মূর্তি তখনও অর্ধসমাপ্ত এবং কাষ্ঠশিল্পী অন্তর্ধিত। এই রহস্যময় কাষ্ঠশিল্পী ছিলেন দেবশিল্পী বিশ্বকর্মা। মূর্তির হস্তপদ নির্মিত হয়নি বলে রাজা বিমর্ষ হয়ে পড়েন। কাজে বাধাদানের জন্য অনুতাপ করতে থাকেন। তখন দেবর্ষি নারদ তাঁর সম্মুখে আবির্ভূত হন। নারদ রাজাকে সান্ত্বনা দিয়ে বলেন এই অর্ধসমাপ্ত মূর্তি পরমেশ্বরের এক স্বীকৃত স্বরূপ।
বৌদ্ধযুগেও জগন্নাথদেবের রথযাত্রার অনুরূপ, রথে বুদ্ধদেবের মূর্তি স্থাপন করে রথযাত্রার প্রচলন ছিল। বিখ্যাত চিন পর্যটক ফা হিয়ান খ্রিস্টীয় পঞ্চম শতকে তৎকালীন মধ্য এশিয়ার খোটান নামক স্থানের যে বুদ্ধ রথযাত্রার বর্ণনা করেছেন তা অনেকাংশে পুরীর জগন্নাথদেবের রথযাত্রার সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ। ফা হিয়ানের বিবরণ অনুযায়ী ত্রিশ ফুট উঁচু চার চাকার একটি রথকে বিভিন্ন রত্ন, অলঙ্কার ও বস্ত্রে সুন্দরভাবে সাজানো হত। রথটির চার পাশে থাকত নানা দেবদেবীর মূর্তি। মাঝখানে স্থাপন করা হত বুদ্ধদেবের মূর্তি। এর পর সেই দেশের রাজা তাঁর মুকুট খুলে রেখে খালি পায়ে রথের সামনে এসে নতমস্তকে বুদ্ধদেবের উদ্দেশে পুষ্পাঞ্জলি দেওয়ার পর মহাসমারোহে রথযাত্রা শুরু হত। পুরীর জগন্নাথদেবের রথযাত্রায় আজও আমরা দেখে থাকি যে প্রতি বছর রথযাত্রার উদ্বোধন করেন সেখানকার রাজা।
রাজত্ব না থাকলেও বংশ পরম্পরাক্রমে পুরীর রাজপরিবার আজও আছে। ওই রাজপরিবারের নিয়ম অনুসারে যিনি রাজা উপাধি প্রাপ্ত হন, তিনি অর্থাৎ পুরীর রাজা জগন্নাথ, বলভদ্র ও সুভদ্রাদেবীর পর পর তিনটি রথের সামনে এসে পুষ্পাঞ্জলি প্রদান ও সোনার ঝাড়ু দিয়ে রথের সম্মুখভাগ ঝাঁট দেওয়ার পরই পুরীর রথের রশিতে টান পড়ে। শুরু হয় জগন্নাথদেবের রথযাত্রা।
উদ্বোধন অনুষ্ঠানের মতোই ফা হিয়ান বর্ণিত খোটানের বুদ্ধ রথযাত্রার সময়ের হিসাব করলে দেখা যায় যে সেটি পুরীর জগন্নাথদেবের রথযাত্রার মতোই আষাঢ় মাসে অনুষ্ঠিত হত। এ ছাড়া ফা হিয়েন ভারতে এসে পাটলিপুত্র নগরীতে কুড়িটি রথের এক বিশাল বুদ্ধ-রথযাত্রা দেখবার কথাও লিপিবদ্ধ করে গেছেন। প্রসঙ্গত উল্লেখযোগ্য এই যে, জগন্নাথদেবের রূপকে যেমন বিষ্ণুরই আর একটি রূপ বলে মানা হয় তেমনই বুদ্ধদেবকেও বিষ্ণুর দশ অবতারের নবম অবতার রূপে গণ্য করা হয়। জগন্নাথ মন্দিরের গায়ে যে দশাবতারের মূর্তি খোদিত আছে সেখানেও নবম অবতাররূপে বুদ্ধদেবের মূর্তি রয়েছে।
পুরীর রথযাত্রা উৎসব হচ্ছে বড় ভাই বলরাম বা বলভদ্র ও বোন সুভদ্রাকে সঙ্গে নিয়ে শ্রীকৃষ্ণের বৃন্দাবন যাত্রার স্মারক। তিন জনের জন্য আলাদা আলাদা তিনটি রথ। রথযাত্রা উৎসবের মূল দর্শনীয় হল এই রথ তিনটি। প্রথমে যাত্রা শুরু করে বড় ভাই বলভদ্রের রথ। এই রথের নাম তালধ্বজ। রথটির চোদ্দোটি চাকা। উচ্চতা ৪৪ ফুট। রথের আবরণের রঙ নীল। তারপর যাত্রা করে সুভদ্রার রথ। রথের নাম দর্পদলন। উচ্চতা প্রায় ৪৩ ফুট। এই রথের মোট বারোটি চাকা। যেহেতু রথটির ধ্বজা বা পতাকায় পদ্মচিহ্ন আঁকা রয়েছে তাই রথটিকে পদ্মধ্বজও বলা হয়ে থাকে। রথের আবরণের রঙ লাল। সবশেষে থাকে জগন্নাথদেবের রথ। রথটির নাম নন্দীঘোষ। পতাকায় কপিরাজ হনুমানের মূর্তি আঁকা রয়েছে তাই এই রথের আর একটি নাম কপিধ্বজ। রথটির উচ্চতা ৪৫ ফুট। এতে ষোলোটি চাকা আছে। প্রতিটি চাকার ব্যাস সাত ফুট। রথটির আবরণের রঙ হলুদ। তিনটি রথের আবরণীর রঙ আলাদা হলেও প্রতিটি রথের উপরিভাগের রঙ লাল।
এই ভাবে রথ তিনটি সমুদ্রোপকূলবর্তী জগন্নাথ মন্দির থেকে প্রায় দু’মাইল দূরে গুণ্ডিচা মন্দিরের উদ্দেশে যাত্রা শুরু করে। সেখানে সাত দিন থাকার পর আবার উল্টোরথ অর্থাৎ জগন্নাথ মন্দিরে ফিরে আসা। এখন তিনটি রথ ব্যবহৃত হলেও আজ থেকে সাতশো বছর আগে রথযাত্রার যাত্রাপথ দুটিভাগে বিভক্ত ছিল। আর সেই দুটি ভাগে তিনটি-তিনটি করে মোট ছটি রথ ব্যবহৃত হত। কেননা সে সময় জগন্নাথ মন্দির থেকে গুণ্ডিচা আসার পথটির মাঝখান দিয়ে বয়ে যেত এক প্রশস্ত নালা। নাম ছিল বলাগুণ্ডি নালা। তাই জগন্নাথ মন্দির থেকে তিনটি রথ বলাগুণ্ডি নালার পার পর্যন্ত এলে পরে জগন্নাথ, বলভদ্র ও সুভদ্রার মূর্তি রথ থেকে নামিয়ে নালা পার করে অপর পারে অপেক্ষমাণ অন্য তিনটি রথে বসিয়ে ফের যাত্রা শুরু হত। ১২৮২ খ্রিস্টাব্দে রাজা কেশরী নরসিংহ পুরীর রাজ্যভার গ্রহণের পর তাঁর রাজত্বকালের কোনও এক সময়ে এই বলাগুণ্ডি নালা বুজিয়ে দেন। সেই থেকে পুরীর রথযাত্রায় তিনটি রথ।
জগন্নাথ পুরীর রথযাত্রা সম্পর্কে কিছু অজানা তথ্যঃ
♠. প্রতি বছর পুরীতে আষাঢ় শ্রাবণ মাসের শুক্ল পক্ষের দ্বিতীয় দিন পালিত হয় এই রথযাত্রা উৎসব।
♠. এই উৎসবকে বলা হয় Festival of Chariot.
♠. প্রতি বছর নতুন করে পূর্বের অনুরুপ রথ তৈরি করা হয়।
♠. যাঁরা রথ তৈরি করেন তাঁরা বংশানুক্রমিক ভাবে বছরের পর বছর রথ তৈরি করেই চলেছেন।
♠. তাঁরা রথ তৈরির সময় কখনও মেজারিং টেপ ব্যবহার করেন না। সবসময় অঙ্গুলের মাপ ব্যবহার করেন।
♠. আজ পর্যন্ত এমন কোন দিন হয়নি যেদিন পুরীতে বৃষ্টি হয়নি। জয় জগন্নাথ।
♠. রথ তিনটিতে লাল এবং হলুদ কালারের সমন্বয় অবশ্যই থাকতে হবে।
♠. জগন্নাথ দেবের রথ ৪৫x৪৫ ফুট।
♠. এটি বিশ্বের সর্বাধিক পরিমানে গন জমায়েত। আর যে বছরগুলোতে নব কলেবর হয় সে বছরগুলোতে লোক সমাগম দ্বিগুণ বেড়ে যায়।
♠. এই রথযাত্রার রুপকার আমাদের নয়নের মনি, আমাদের পরম প্রেম ধন শ্রী চৈতন্য মহাপ্রভু। জগন্নাথ দেব হলেন ভগবান শ্রীকৃষ্ণেরই একটি রুপ। আর তাইতো, বাসুদেব ষোষ বলে করি জোড় হাত, যেই গৌর সেই কৃষ্ণ সেই জগন্নাথ।।
♠. এই উৎসবকে বলা হয় Festival of Chariot.
♠. প্রতি বছর নতুন করে পূর্বের অনুরুপ রথ তৈরি করা হয়।
♠. যাঁরা রথ তৈরি করেন তাঁরা বংশানুক্রমিক ভাবে বছরের পর বছর রথ তৈরি করেই চলেছেন।
♠. তাঁরা রথ তৈরির সময় কখনও মেজারিং টেপ ব্যবহার করেন না। সবসময় অঙ্গুলের মাপ ব্যবহার করেন।
♠. আজ পর্যন্ত এমন কোন দিন হয়নি যেদিন পুরীতে বৃষ্টি হয়নি। জয় জগন্নাথ।
♠. রথ তিনটিতে লাল এবং হলুদ কালারের সমন্বয় অবশ্যই থাকতে হবে।
♠. জগন্নাথ দেবের রথ ৪৫x৪৫ ফুট।
♠. এটি বিশ্বের সর্বাধিক পরিমানে গন জমায়েত। আর যে বছরগুলোতে নব কলেবর হয় সে বছরগুলোতে লোক সমাগম দ্বিগুণ বেড়ে যায়।
♠. এই রথযাত্রার রুপকার আমাদের নয়নের মনি, আমাদের পরম প্রেম ধন শ্রী চৈতন্য মহাপ্রভু। জগন্নাথ দেব হলেন ভগবান শ্রীকৃষ্ণেরই একটি রুপ। আর তাইতো, বাসুদেব ষোষ বলে করি জোড় হাত, যেই গৌর সেই কৃষ্ণ সেই জগন্নাথ।।
Tuesday 14 June 2016
The making of Advaita paat , Babla (W.B.) : A journey from foundation to revival
The making of Advaita
paat , Babla (W.B.) : A journey from foundation to revival
If
we look 500 yrs back from this day and try to have a look into our inward eye
there flashes a very mournful situation of the human society with full of miseries.
The eternal Hindu religion was at stake. Everywhere in the society there was
the supremacy of the barbarian with their sinful activities. The entire
religious texture of the eternal religion were on the way to lapse especially for
the whole “vaishnabas” community who were then totally under suffocation. They
were made insignificant and somehow managed to live in excile. Everywhere there
was the tendency to get weaker section of people to alter their own religion
forcefully and the intellectual classes of people were turned by giving
attractive packages.
Being
disturbed by this panic and afflictable situation of the society and endless
miseries of the people at large and most particularly observing the people
living apart from the part of true religion, and thus with a view to rescue and
revive the exploited and afflicted people, Sri Sri Advaitacharya, the most
worshipped and truely a complete instituition himself for the entire Vaishnava
community, started for strong mission of prayer, sitting on the bank of river Jannabi. It is
only his strong religious austerities with an appeal with a roaring voice and
prayer for God’s advent, Lord Srikrishna in the form of Sri Sri Chaitanya
Mahapravu appeared on the world along with his intimate colleagues, to refill
the soul of the affected people with spirit of love and devotion with the
weapon of Naam Sankirtan. Gouranga Mahapravu had flooded the entire cross-section
of people in eastern India with the joy of Naam Sankirtan which not only
remained restricted to Indian sub-continent but also established its solid
foundation in the materialistic countries like Europe, Russia and America. The revolutionary
momentum of Naam Sankirtan not only made the Vaishnavas significant but also
inspired the other communities like Shaivas, Shaktas etc. with the fountain of
joy of Sankirtan to be performed by their respective way.
During
50 yrs of his life Advaita Pravu had a tour of all over India and was waiting
for God’s advent on the earth. It was Advaita Pravu, the incarnation of lord
mahavishnu who almost forced God to appear on the earth in the demanding
situation of dark period of world history after the downfall of Buddhist
religion in eastern India totally under the cover of the black art of tantra,
worship of evil spirit and oppression of the pure theme of love and devotion of
the vaishnavas.
Sitting
on the particular spot of the bank of river Ganga where from Pravu Advaita started
his mission for god’s advent on earth with his strong religious austerities accompanied
with the prayer in a roaring voice. This sacred place as an epicentre of love,
devotion and prayer was well known as Advaita Pravu’s temple which got
recognition as Advaita Paat after the disappearance of Advaita Pravu and the
place was referred as Babla by the local people. The specific spot on which the
austerities that performed by Advaita Pravu was popular as Panchavati very
close to the Advaita temple. During the mortal life of Advaita Pravu the river
was at proximity of the Advaita temple. Within 100 yrs after the disappearance
of Advaita Pravu , Shantipur and nearby villages were submerged in river Ganga
and Goswami families of Shantipur scattered into different families and started
to live separately as their own way installing the deity of Shyamsundar in
their own places of living. In this way Advaita Paat gradually came into ruin
due to lack of proper care and reformation. At that time the Panchavati , the
place of religious austerities of Advaita Pravu surrounded by several herbs was
left only as a place of devotion, prayer under the sacred Tamal tree as
ruminants of Sri Advaita Paat. The holy imprints or the place where Pravu
Chaitanya , Pravu Nityananda and Pravu Advaita took rest after lunch, some trees
of Panchavati, and the spot of mohotsava of the temple on that time were
remained in the name of khapra-danga.
The present temple of Advaita Paat at Babla, Shantipur, (W.B.) was revived after being engulfed by the Ganga. On that time, mahatma Sitanath, a brahmin vaishnava, during his pilgrimage while came to stay at the village of Nayabazar near Baleswar, received a divine order from Advaita Pravu through the process of meditation to restart the regular religious practices at Advaita Paat, Babla. Mahatma Sitanath soon after this direction from Advaita Pravu came to Shantipur and met members of Goswami families and on following a dream at one night he actively started to discover the ancient spot of Advaita Paat at Babla. Due to his strong emotional prayer and with the help of a unknown boy, Mahatma found the particular place where from Advaita Pravu performed his religious formalities in a very unpleasant situation. He at once cleaned the surface covered with various herbs and soon reformed the spot and started the religious practices on a regular basis staying at that spot.
Due
to religious sanity and persuing nature of that Vaishnavas there started the
gathering of devotees day after day. Gradually Mahatma ji on that land
installed wooden idol of Advaita Pravu, idol of Sri Sri Radha Krishna, Sri Sri
Gopal jiu etc. In this way, gradually the present shape of Advaita Paat of
Babla is resurfaced with help of donation of the devotees and other visitors.
The
most notable and eminent religious legend of Shantipur, Sadguru Pravupada Sri Sri
Bijoy Krishna Goswami during his stay at Shantipur, often visited the temple of
Advaita Paat and spent a long time alone or accompanied with his followers. Sri
Sri Bijoy Krishna Goswami also discovered some ancient belongings of Advaita
Pravu at Babla Advaita temple with the help of a dog by name ‘Kele‘ (the story
in details not mentioned here). At present the descendents from the lineage of
Advaita Pravu from the branch of Balaram Goswami are the priest and beneficiary
of this temple.
Advaita
Paat, Babla is situated half mile away from Shantipur railway station. Among
the important festival of Babla are death anniversary of Sripad Madhabendra
Puri, seventh day of celebration of Dol yatra, celebration of birth anniversary
of Advaita Pravu etc. Thousands of devotees use to gather in time of the
celebrtation of the festivals.
Spiritual and Social Importance:-
Advaita Paat at Babla, Shantipur (WB) is important from various perspective in
the contemporary period of time from the past. It is in fact the basic
foundation for the rise of whole Vaishnava Community with the weapon of Naam
Sankirtan. This is the particular spot which is the original source for the
advent of Lord Srikrishna in the form of Sri Chaitanya Mahapravu followed by a
strong and determined appeal as well prayer by the Vaishnava icon Sri Advaita
Pravu. This is the place where Advaita Pravu roared his voice and demanded with
the spirit of joy after the birth of a new born baby of Sri Hadai Pandit and
named the boy as Nityananda, the most intimate companion of Sri Chaitanya. This
is the place where assimilation of Sri Chaitanya, Sri Nityananda and Sri
Advaita , three everlasting iconic in the field of spiritualisation took place.
On this particular spot the great
vaishnab Haridas Thakur got initiation from Advaita Pravu. This is
obviously the spot where from the mission of Naam Sankirtan initiated by Sri
Chaitanya, Sri Nityananda and Sri Advaita along with their followers. The Naam
Sankirtan is the only way to unite people irrespective of caste, creed and
community till today. The Naam Sankirtan is a national resource of whole
Vaishnaba community as well as the entire class of Bengali people. This is the
spot where Srimanta Shankardeva of Assam got inspiration from Advaita Pravu and
preached his Vaishnavism in Assam. The Advaita temple or Advaita Paat is the
residence of Advaita Pravu and ‘Panchavati’ was his place of Saadhan (religious
austerities). Sri Chaitnya along with Pravu Nityananda and other spent at this
spot for a long period of ten days with
splendour touch of Sankirtan. Most obviously this is the place where Advaita
Pravu cursed Mahapravu on the tenth day during his stay at this place when Sri
Chaitanya declared to move for Puri dhaam neglecting the request of Advaita Pravu
and others to stay there for some more days. The curse against Mahapravu was
that he had to come again in his lineage as tenth descendent. It is worth
mentioning here that the appearance of the glory of Shantipur Mahatma Sri Sri
Bijoy Krishna Goswamiji is genuinely proves the appropriation of the curse (Advaita
Avisampaat) into reality. Thus it is evident from above that this Advaita
temple and entire area surrounding the temple in Balba is of great importance
in the field of spiritualization as well as for the society as a whole to
establish the interfaith dialogue generating the feeling of oneness with the
weapon of Naam Sankirtan. This is the place from where the reformation of the
eternal religion got its momentum breaking the evil prejudices of the black
history of 500 yrs back. It is one of the most esteemed place of entire
Vaishnava community as well as recognised as the holiest place of pilgrimage.
Although the Hindu religion is divided into various communities at present but
it cannot be avoided that the particular place was the labour room for the
entire hindu religion to exist at present in various form throughout the world.
It is only the centre to be enriched with proper vaishnavism. The fragrance of
the Naam Sankirtan now in practice throughout the world actually got originated
from this place only. Now-a-days also thousand of devotees use to come to the
temple every year from various parts of the country and abroad. Although
Advaita Paat, Babla still in practice of various religious activities through
the years , still there is a necessity of a large level of reformation in different
sphere to provide a good accommodation as well as development of the temple
which is left incomplete due to lack of funding. Thus it is our appeal to
government of W.B. and govt. of India to firmly give the temple an
international recognition considering the majesty of the temple. At the same
time all the devotees and visitors are addressed to co-operate with us for the
entire development of temple so that those who come here can stay without any
trouble and can refill his soul with ecstasy.
To keep the revived glory of Sri Advaita Paat , Babla and
to continue with its progressive development, the person who is struggling his
best to give it a better shape in the World’s Map is none other than Jubarraj
Sri Braja Kishore Goswami, the 5th descendent of Sri Sri Bijoy
Krishna Goswami from the lineage of Sri Advaita
Pravu.
if u have any further enquiry regarding this or the other blogs given from this account, pls contact
Sri Sudip Bhattacharjee, +919854551368 (daaruk74@gmail.com)
Sri Sudip Bhattacharjee, +919854551368 (daaruk74@gmail.com)
Sri Soham Gupta, +919874314002
Sunday 22 May 2016
|
Simhasta MahaKumbh at Ujjain 2016 : A Special Honour to Sri Sri Bijoy Krishna Goswamiji
at indore airport |
His Holiness Jubaraj ji, recently, on the auspicious occasion of 175th birth anniversary of Spiritual glory Mahatma Sri Sri Bijoy Krishna Goswami ji, has organised a week length religious
camp at Ujjain started from 17th May 2016 till date. To glorify the programme the following religious events have been taken to be accomplished with full inspiration and enthusiasm –1. Yagya (burnt worship) for the welfare of the common people to get rid of day to day miseries of life.
at iscon indore |
at ujjain |
3. Daan Yagya (an offering ceremony of some essential belongings to all the disciples, devotees coming forward to receive the grace of Guru Maharaj ji)
4. Pravachan (spiritual speech on a regular basis before the huge gathering assembled at Ujjain Kumbh).
A two days programme of Jubaraj ji is going to be organised at Indore from 23rd May 2016 to 26th May 2016. Venue :– Resort Chowkidaani.
at kathiababa tent |
Wednesday 24 February 2016
Ajapa Sadhan : A solution to contemporary issues of the present world
Jubaraj Sri Braja Kishore Goswami
In-Charge, Advaita Paat, Babla, Shantipur, (W.B.)
The unique method of Ajapa S
adhan is first time in
world propagated by Sadguru Pravupada Sri Sri Bijoy Krishna Goswamiji. Sri
Bijoy Krishna Goswami is a bright name in the field of eternal religion. He was
born in the year 1841 as the 10th descendant from the lineage of
highly adorable Advaita Pravu at Shantipur, Nadia (West Bengal). He spent his
last days of life at the holy Sree-kshetra (Puri) in Orissa. He left his mortal
body in the year 1899. He was popularly known as Jatiya Baba. The concept of Ajapa Sadhan originated from the philosophy of Goswamiji from the
concept of Ekameba Advaitam meaning
one and non-dual. It is that process of meditation to succeed the five requisite
stages for the development of the mind, motto or the soul of an individual in
practical. The gradual upgradation of five stages starts from the physical
through the physiological, metaphysical , logical and at last the spiritual.
Thus the Ajapa sadhan is that path of
meditation which acts itself from the physical training of the body to reach
the ultimate level of spiritualism to reveal every element of the universe as
an element of aesthetic. If the ultimate state of aesthetic be God then to have
our surroundings completely aesthetic we need to reach God. This is again
impossible as we have never seen God. Thus this path of meditation teaches the
actual prayer to God as a complete surrender to an active invisible force, losing
the self confidence to meet all demands in life. The main obstacle to this is
the ego or inclination towards the
body deviated from the soul, devoid of all characteristics (nirguna). Since the practice of Yoga is
to know the self only and according to the Vedantins, the Brahman and Jiva are
inseparable. Although both, mentioned above, are the path of devotion and the
relation of two is based on the theory of discrimination just like the
relationship between the Sun and its rays i.e. total sublimation of difference
but not blissful contiguity. Ajapa
Sadhan is not merely Naam Sadhan
because Naam Sadhan is just like pranayama meaning the process of
stoppage of respiration accessory to meditation. Ajapa is an object of the soul. This is also called the living
prayer or Brahma Sadhana.This sadhan is
only to catch the rare and intermittent glimpse of the unseen in the visible
universe. It grows the consciousness which can go without brain power of the
non living bodies. To have faith on primordial energy or the opinions of the
pantheists that nature leads up to nature’s God. To them nature is an after
substitute for God. And nature is lovelier than any apocaliftic dream. The
philosophy of Ajapa given by Sri Sri
Bijoy Krishna Goswami is the combination of these two theory of Consciousness
and the theory of Nature. Thus He is
the foremost of this new-age and His path of Ajapa is the best scientific one. However the path of meditation is
very simple to execute . It is only to live by some best ideals with limited satvik aahar (meal), strictly avoiding
of contaminated food (required to mould one to rise physically fighting against
the enemies of mind (ripu) to achieve the stage of ultimate spiritual level). Attaining
the ultimate stage through the five phases development strategy of mind or soul
one can experience the grace of nature in the charming sight of the Moon,
beautiful fragrance of flowers, sweet melodies of the birds, blossoming of
flowers in a garden, roaming of the bees from flower to flower collecting
honey. From these he refills his mind with how beautiful the creator of the
nature is! It marks his mind the existence of something invisible force as God.
The Ajapa Sadhan is the muttering the
energetic naam or maxim in every
inhale and exhale of breathing with an effort initially to carry it on. Once it
sets in the mind it goes naturally without any effort and goes continuously in
time of doing all works even in time of sleeping. The process then uplifts one to
feel or ascertain God in Moon light, fragrance of flower etc. He rejoices and
reveals the sovereign aesthetic presentation not with a beautiful woman but in
the unconditional love of a woman for her beloved, the aesthetic of the
simplicity in the foolish laugh of a small boy, in the idealism of a saint or
monk devoid of his costume. This is the platform of sovereign aesthetic in the
light of ultimate stage of spiritualism through the Ajapa Sadhan which has no
roop (form) but beauty everywhere. This method of Ajapa Sadhan develops the mind or soul with the rigidity that not
to merely believed in a truth but acted it out. It elevates the inspiration
from within to without and not without to within thereby preparing a determined
mind for the entry into an alternate mind involving anything because skid from
this is then impossible. The concept thus bring or provides a podium of art and aesthetic in the society
in its true form and place it enduring in the society which in turn works
spontaneously on the issue of sustainability being at stake by the
anthroprocene. Thus with this unique Ajapa
Sadhan of Goswamiji as challange to perform, we can have a society with
overall uniformity in diversities which can be in otherwise called globalisation
or universal brotherhood or in
words of Goswamiji “ Priithibi ekdin mridangamoya
hoibe”. i.e. the world shall be
under the overtone of one and only one
musical instrument.
Sadguru Pravupada Sri Sri Bijoy Krishna Goswamiji |
Monday 22 February 2016
Ecological sustainability in the light of Foundation Religion
Ecological sustainability in the light of Foundation Religion
In the particular issue of ecological
sustainability a two sided situation might be considered. One perspective include the substantial development for a common cause and other is to set a model
framework to ensure ecological sustainability along with a solution to some
more vital issues like inequality, poverty and unsolved human sufferings etc.
With the advance of Science and technology a huge round of developmental works
is being carried on worldwide. This resulted in increasing development without
any attention to preserving basic and natural resources. Therefore, a large
area of the world has faced severe soil degradation, water erosion, groundwater
pollution and natural resource depletion. Thus a special care has to be given
to conserve these. We need to go forward with both the objectives i.e. a
constructive developmental agenda for a common cause accompanied with an
assurance program ensuring
sustainability for the next generation to preserve. We belong to the age of the anthoprocene
where the mankind is the key macro determinant of the living world as well as
the leading ruler as the finisher of it. To put forward a theory describing the
preservance of ecological sustainability, a real framework has to be enlarged
at large by establishing a common inter-faith dialogue between both faith and
other communities. The methodology in
this study must involve a combination of correlation, regression and descriptive analysis for processing it
forward. A productive dialogue between
principles of science, economics, and religion is the esteem concern here. The
intersection of human action, science, and faith, should be a new panorama for
joining into a ‘common cause’ for the future of human development in the light
of sustainability. This is only possible by means of creating an
atmosphere in the total cover of eternal
religion as the foundation principle.
It is very obvious to remind that we
cannot rule over the natural course of life of the ecosystem. What we can do is
to mould ourselves to keep us refrain from doing the destruction of natural
environment. The sensibility in this regard cannot be grown up among the common
masses by restricting to single subjects like politics, religion, sociology
etc. An economic reform in a country is useless in absence of a healthy
political system and a political development without the basis of religion is
useless. Unless the growing of humanity among the common masses. through a
proper universal religious dialogue based on the principles of eternal
religion(explicit of faith and other communities) is brought in regular
exercise, the control and co-ordination
of mankind in proper is impossible. A stage of sovereign uniformity in the heart and soul of the mankind is the
only solution to resolve the issue above. This might happen in actual practice
along with all kinds action of Science, Politics, Economics with a solution to
the vital issues like inequality, poverty etc. only permanently placing a unique method in our minds as formulated by Jubaraj Sri Braja Kishore Goswami, In-Charge, Advaita Paat, Babla, Shantipur, (W.B.).
Subscribe to:
Posts (Atom)